ডিজেল ইঞ্জিনের লুব্রিকেটিং সিস্টেমের বর্ননা..।
ডিজেল ইঞ্জিনের লুব্রিকেটিং সিস্টেমের বর্ননা..।
ইঞ্জিনকে সচল রাখতে হলে ইঞ্জিনের লুবওয়েল খুবই অপরিহার্য। লুবওয়েল ইঞ্জিনের জ্বালানী হিসাবে ব্যবহৃত হয় না। ইঞ্জিনকে সাধারনতঃ ঠান্ডা রাখা, মুভিং পার্টস গুলোকে সচল ও পরিস্কার রাখা, ইঞ্জিনের যন্ত্রাংশ গুলোকে মরিচা থেকে রক্ষা করাই হচ্ছে লবু ওয়েলের কাজ।
লুব ওয়েল সিস্টেমের যন্ত্রাংশ সমূহ :-
লুব ওয়েল সিস্টেমে যে সকল যন্ত্রাংশ থাকে তা হচ্ছে – ইঞ্জিন সাম্প (লুব ওয়েলের পাত্র), অয়েল ট্রান্সাফার পাম্প, ওয়েল কুলার, ওয়েল ফিল্টার। এছাড়াও রয়েছে ডিপ-স্টিক (যা দ্বারা সাম্প এর লুব অয়েল দেখা হয়) এবং লুব অয়েল প্রেসার গেজ ইত্যাদি।
লুব ওয়েল সিস্টেমে যে সকল যন্ত্রাংশ থাকে তা হচ্ছে – ইঞ্জিন সাম্প (লুব ওয়েলের পাত্র), অয়েল ট্রান্সাফার পাম্প, ওয়েল কুলার, ওয়েল ফিল্টার। এছাড়াও রয়েছে ডিপ-স্টিক (যা দ্বারা সাম্প এর লুব অয়েল দেখা হয়) এবং লুব অয়েল প্রেসার গেজ ইত্যাদি।
লুব ওয়েল সিস্টেমের কাজ :-
প্রথমে ইঞ্জিনের সাম্প হতে লুব ওয়েল ট্রান্সফার পাম্প হয়ে নির্দিষ্ট প্রেসারে লুব ওয়েল কে নিয়ে ঠান্ডা করার জন্য লুব অয়েল কুলারে পাঠায়। অয়েল কুলার, জ্যাকেট ওয়াটার দ্বারা লুব অয়েলকে ঠান্ডা করে। তারপর এই লুব অয়েল, কুলার থেকে অয়েল ফিল্টারে প্রবেশ করে। এই ফিল্টারের মাধ্যমে অয়েলের মিশ্রিত বিভিন্ন ধাতব পদার্থ, ময়লা ও অন্যান্য উপদান কে ফিল্টার করে। তারপর, ইঞ্জিনের বিভিন্ন চলমান বা ঘুর্ণমান অংশ যেমন: ক্র্যাংক শাফট, মেইন ও রড বিয়ারিং, ক্যামশ্যাফট, সিলিন্ডার লাইনার ওয়াল, টার্বোচার্জার ইত্যাদি অংশে পাঠায়। সাম্প এর লুব ওয়েল দেয়ার জন্য ডিপ-স্টিক ব্যবহার করা হয়। লুব অয়েল প্রেসার গেজের মাধ্যমে মাঝে মাঝে ইঞ্জিনের অয়েল প্রেসার দেখা হয়।
লুব ওয়েল সিস্টেমের বিভিন্ন সমস্যা সমূহ এবং তা সমাধানের উপায় :-
ইঞ্জিন অপারেশনের জন্য সঠিক গ্রেডের লুব ওয়েল ব্যবহার করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন কারন প্রায় (৭০-৮৯)% ইঞ্জিনের ক্র্যাংক-শ্যাফট বিয়ারিং এর সমস্যা হয় – একমাত্র সঠিক গ্রেডের লুব-ওয়েল ব্যবহার না করা বা ভেজাল লুব ওয়েল ব্যবহার করার কারনে।
সাধারনতঃ শীত কালে ঠান্ডা ইঞ্জিনের লুব-ওয়েল ও ঠান্ডা থাকে। ফলে লুব-ওয়েল ঐ সময় কিছুটা ঘন থাকে। এ সময় ইঞ্জিন চালু করলে লুব ওয়েল ফ্লো কম হয়। এতে পর্যাপ্ত ওয়েল সঞ্চালন হয় না। তাই সে ক্ষেত্রে ইঞ্জিন চালু করে লুব-ওয়েল গরম হবার পর ইঞ্জিনে লোড দিতে হবে।
ইঞ্জিনের ওয়েল প্রেসার সাধারনত সর্বোচ্চ ৬০০ কেপিএ (৪৭ পিএস আই) থেকে সর্বনিম্ন ২৭৫ কেপিএ (৪০ পিএসআই) এর মধ্যে থাকবে। এর বাইরে গেলে ইঞ্জিনে সাথে সাথে বন্ধ করার ব্যবস্থা নিতে হবে।
ইঞ্জিন সাম্প এর লুব-ওয়েলে এর রং যদি স্বাভাবিক না থাকে বা ঘোলাটে থাকে এবং ফেনাযুক্ত হয়। তাহলে বুঝতে হবে লুব ওয়েলে পানি আছে। সেক্ষেত্রে ইঞ্জিন আর না চালিয়ে লুব-ওয়েলে পানি কিভাবে মিশেছে, তা বের করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে।
ইঞ্জিন চলার সময় সাম্পের লুব-ওয়েল গরম হয়ে কিছুটা বাস্প আকারে বের হয়ে আসে-এভাবে সাম্পের অয়েলের পরিমান কমতে থাকে। তাই ইঞ্জিন ডিপ-স্টিক দ্বারা সাম্পের ওয়েল লেভেল চেক করে মাঝে মাঝে লুব ওয়েল দিতে হবে।
লুব-ওয়েল গরম হয়ে বাস্পাকারে যে পাইপ দিয়ে বের হয়ে যায় তার মধ্যে অনেক সময় লুব-অয়েল জমে থাকে। যা মাঝে মাঝে বের করে দিয়ে পাইপটিকে সবসময় পরিস্কার রাখতে হবে।
সাধারনতঃ শীত কালে ঠান্ডা ইঞ্জিনের লুব-ওয়েল ও ঠান্ডা থাকে। ফলে লুব-ওয়েল ঐ সময় কিছুটা ঘন থাকে। এ সময় ইঞ্জিন চালু করলে লুব ওয়েল ফ্লো কম হয়। এতে পর্যাপ্ত ওয়েল সঞ্চালন হয় না। তাই সে ক্ষেত্রে ইঞ্জিন চালু করে লুব-ওয়েল গরম হবার পর ইঞ্জিনে লোড দিতে হবে।
ইঞ্জিনের ওয়েল প্রেসার সাধারনত সর্বোচ্চ ৬০০ কেপিএ (৪৭ পিএস আই) থেকে সর্বনিম্ন ২৭৫ কেপিএ (৪০ পিএসআই) এর মধ্যে থাকবে। এর বাইরে গেলে ইঞ্জিনে সাথে সাথে বন্ধ করার ব্যবস্থা নিতে হবে।
ইঞ্জিন সাম্প এর লুব-ওয়েলে এর রং যদি স্বাভাবিক না থাকে বা ঘোলাটে থাকে এবং ফেনাযুক্ত হয়। তাহলে বুঝতে হবে লুব ওয়েলে পানি আছে। সেক্ষেত্রে ইঞ্জিন আর না চালিয়ে লুব-ওয়েলে পানি কিভাবে মিশেছে, তা বের করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে।
ইঞ্জিন চলার সময় সাম্পের লুব-ওয়েল গরম হয়ে কিছুটা বাস্প আকারে বের হয়ে আসে-এভাবে সাম্পের অয়েলের পরিমান কমতে থাকে। তাই ইঞ্জিন ডিপ-স্টিক দ্বারা সাম্পের ওয়েল লেভেল চেক করে মাঝে মাঝে লুব ওয়েল দিতে হবে।
লুব-ওয়েল গরম হয়ে বাস্পাকারে যে পাইপ দিয়ে বের হয়ে যায় তার মধ্যে অনেক সময় লুব-অয়েল জমে থাকে। যা মাঝে মাঝে বের করে দিয়ে পাইপটিকে সবসময় পরিস্কার রাখতে হবে।
আমি একজন জেনারেটর অপারেটর, আপনাদের পোষ্ট গুলো থেকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিছু জানতে পারলাম, আরো ভালো কিছু আশা করছি.....,
ReplyDelete